আর সেই দিন খুব বেশি দূরে নেই,যেখানে GPA 3.8 - 4 out of 4 পাওয়া শিক্ষার্থীদের থেকে GPA 3.0 - 3.2 পাওয়া শিক্ষার্থীদের জনপ্রিয়তা বাড়বে। আসলে বাস্তবতা হচ্ছে কোন একটা বিষয়ে ভালো হতে গেলে অন্যগুলোতে ছাড় দিতেই হয়। ছাত্রজীবন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা সময়। সার্টিফিকেটে একটা ভালো স্কোর, এডমিশন টেস্টের জন্য নির্ঘূম রাত, জব প্রিপারেশনের জন্য নাওয়া খাওয়া ভুলে যাওয়া এগুলোর ফলাফল হিসেবে যে সফলতা গুলো আসে, একটু হিসেব কষলে দেখা যায় প্ররিশ্রমের তুলনায় প্রাপ্তি অনেক সামান্য হয়। আর এটাই আমাদের দেশে দুর্নীতির অন্যতম কারণ। একবার ভেবে দেখুন তো দুইটা ছেলে একই ভার্সিটিতে পড়ে একজন লেখাপড়ার বাইরে আর কিছু চিন্তা করে না অন্যজন বিভিন্ন ধরণের সহযোগী কর্মকান্ড যেমন উদ্ভাবনী প্রকল্প নিয়ে কাজ করা, সফটওয়্যার বা ওয়েব ডেভলেপমেন্ট অথবা গ্রাফিক্স নিয়ে কাজ করা, মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখে , নতুন নতুন বিজনেস আইডিয়া নিয়ে চিন্তা করে , টেকনোলজি বিষয়ক বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করে, সোস্যাল মিডিয়াতে বেশ পরিচিত এবং টেকনোলজি ছড়িয়ে দিতে কাজ করে ।
প্রথম জনের CGPA 3.75 ২য় জনের CGPA 3.2 , আপনি বলেন তো আপনার প্রতিষ্ঠানে আপনি কাকে নিয়োগ দেবেন?
২ জনের শতকরা মার্কের ব্যবধান মাত্র ১০%-১২% , এর কারণ হচ্ছে বাস্তবতা । ২য় জন এতো কিছু সামলে যতটুকু সময় পায় পুরোটাই দক্ষতার সাথে, চতুরতার সাথে কাজে লাগিয়ে অর্জন করে ৬০-৬৫% মার্ক। কিন্তু CGPA তে চিন্তা করেন একজন পেয়েছে A আর ২য় জন B মাঝখানে অরো দুইটা গ্রেড A- এবং B+ নাই ।
যারা ভালো রেজাল্ট করেন তাদের কষ্ট পাওয়ার কোন কারণ নেই, আপনারাও ২য় ছেলেটির ভালো গুণ গুলো অর্জনের চেষ্টা করেন, পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে চোখ কান তো খোলা রাখতেই হবে। আর তা না হলে কর্মজীবনে প্রবেশ করে দেখতে হবে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছি, অনেক সুযোগ আর সম্ভাবনা, জীবনটা হতে পারতো অন্যরকম।
এখনই সময় সচেতন হওয়ার। শুভকামনা রইলো সবার জন্য ........
প্রথম জনের CGPA 3.75 ২য় জনের CGPA 3.2 , আপনি বলেন তো আপনার প্রতিষ্ঠানে আপনি কাকে নিয়োগ দেবেন?
২ জনের শতকরা মার্কের ব্যবধান মাত্র ১০%-১২% , এর কারণ হচ্ছে বাস্তবতা । ২য় জন এতো কিছু সামলে যতটুকু সময় পায় পুরোটাই দক্ষতার সাথে, চতুরতার সাথে কাজে লাগিয়ে অর্জন করে ৬০-৬৫% মার্ক। কিন্তু CGPA তে চিন্তা করেন একজন পেয়েছে A আর ২য় জন B মাঝখানে অরো দুইটা গ্রেড A- এবং B+ নাই ।
যারা ভালো রেজাল্ট করেন তাদের কষ্ট পাওয়ার কোন কারণ নেই, আপনারাও ২য় ছেলেটির ভালো গুণ গুলো অর্জনের চেষ্টা করেন, পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে চোখ কান তো খোলা রাখতেই হবে। আর তা না হলে কর্মজীবনে প্রবেশ করে দেখতে হবে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছি, অনেক সুযোগ আর সম্ভাবনা, জীবনটা হতে পারতো অন্যরকম।
এখনই সময় সচেতন হওয়ার। শুভকামনা রইলো সবার জন্য ........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন